পোস্টগুলি

হেল্প নিতে গিয়ে ব্লাকমেইল বা স্ক্যামের শিকার!

 হেল্প নিতে গিয়ে ব্লাকমেইল বা স্ক্যামের শিকার! প্রতিদিন-ই এমন দু-একজন মানুষ পাই, যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা মানুষের থেকে হেল্প নিতে গিয়ে উল্টা ব্লাকমেইল বা স্ক্যামের শিকার হয়েছে। বেশিরভাগ-ই স্ক্যামের শিকার! একজন নক করে বল্লো, ভাই আমার ফেসবুকের এই সমস্যায় ওমুক নামের এক পেইজে নক দিয়েছি, টাকা পয়সা নিয়ে ব্লক করে  দিয়েছে!! এখন কথা হলো, এসব হয় কেন? ধরেন, Cyber 71 অনলাইনে খুব পরিচিত নাম। এই একই নামে একই ছবি ব্যবহার করে হাজারটা ফেইক পেইজ আছে,ইভেন অনেক ফেইক পেইজ ভেরিফিকেশন ও করা! মানুষ-জন নিজের অজান্তেই এসব পেইজে যোগাযোগ করে স্ক্যামের শিকার হয়! এর পিছনে দ্বায়ী কারা? - আমি একবাক্যে বলবো "আসল সাইবার ৭১"! কারন, তারা চাইলেই ফেইক পেইজগুলোর বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নিতে পারে, যেহেতু এতো এতো মানুষ তাদের নামের ফেইক পেইজ দ্বারা প্রতারণার শিকার হচ্ছে, এবং তারা এই বিষয়টা জানে। দ্বিতীয়ত দোষ, প্রতারণার শিকার হওয়া লোকদের!! তারা সমস্যা সমাধানের আগেই এবং ভালোভাবে যাচাই বাছাই না করেই বিশাল অংকের টাকা দিয়ে দেয়! এসব থেকে বাঁচতে, দুনিয়ায় নিজেকে ছাড়া কাওকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না! সচেতন থেকে, বুদ্ধি খাটিয়...

সতর্কতামূলক পোস্ট।

সতর্কতামূলক পোস্ট।  অনেকেই আপনারা কন্টেন মনিটাইজেশন সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, যে কনটেন্ট মনিটাইজেশন কিভাবে পাব..??  আবেদন করতে হবে নাকি ফেসবুক থেকে অটোমেটিক পাওয়া যাবে..??  চলুন এবার মূল কথা আসা যাক।  কন্টেন মনিটাইজেশন সেট-আপ সম্পূর্ণ মেটা কর্তৃপক্ষ থেকে আপনাকে ইনভিটেশন দেওয়া হবে। কন্টেন্ট মনিটাইজেশনের জন্য আপনাকে কোথাও কোন আবেদন করতে হবে না! যারা বলে আবেদন করতে লাগে কন্টেন মনিটাইজেশনের জন্য, তারা এক প্রকার প্রতারক বাটপার..!!  কেননা আপনি যদি নিয়মিত ফেসবুকে ভিডিও ছবি পোস্ট করেন, তাহলে আপনি এমনিতেই মেটা কর্তৃপক্ষ থেকে কনটেন্ট মনিটাইজেশন পেয়ে যাবেন। কনটেন্ট মনিটাইজেশন পাওয়ার পরে আপনার কাছে সেটা অপশন আসবে, আপনি চাইলে নিজেও সেটাপ করে নিতে পারবেন অথবা অভিজ্ঞ কারো কাছ থেকেও সেট-আপ করে নিতে পারবেন।  তবে সর্বোপরি একটাই কথা আমি আপনাদের বলব, কনটেন্ট মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য আপনারা কেউ কখনো আপনাদের ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড, আপনাদের পেজের অ্যাক্সেস, অন্য কাউকে দিবেন না। যদি কেউ বলে আমি আপনাকে কনটেন্ট মনিটাইজেশনের জন্য যোগ্য করে দিব, তাহলেও তাদের কাছে আপনার কোন এক্সেস ...

Meta Verified-এর সুবিধাগুলো কি?

 বর্তমানে ইমপারসোনেশন (ভুয়া অ্যাকাউন্ট বা পেজ তৈরি) একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার ফলে অনেক পেজ সাসপেন্ড হচ্ছে। আপনার পেজ বা ব্র্যান্ডকে সুরক্ষিত রাখতে এবং আপনার প্রফেশনালিজম বাড়াতে Meta Verified নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।  প্রশ্ন হতেই পারে যে Meta Verified-এর সুবিধাগুলো কি? উত্তর হলো: ✅ ভেরিফিকেশন ব্যাজ (Blue Badge): আপনার পেজ বা প্রোফাইলের আসল ও অফিসিয়াল পরিচয় কনফার্ম করবে। ✅ ইমপারসোনেশন প্রোটেকশন: কেউ যদি আপনার নামে ভুয়া পেজ বা অ্যাকাউন্ট তৈরি করে, Meta তা দ্রুত শনাক্ত করে সরিয়ে ফেলবে। ✅ প্রায়োরিটি কাস্টমার সাপোর্ট: কোনো সমস্যায় দ্রুত সমাধানের জন্য Facebook-এর বিশেষ সহায়তা পাবেন। ✅ উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা: পেজ হ্যাকিং ও অন্যান্য সাইবার ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা পাবেন। ✅ বিশ্বাসযোগ্যতা ও ব্র্যান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি: ফলোয়াররা আপনার পেজকে আরও বেশি বিশ্বাস করবে যেটা ব্র্যান্ড ইমেজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে Meta Verified নেবেন? 1️⃣ Facebook বা Instagram সেটিংসে যান। 2️⃣ "Meta Verified" অপশনটি খুঁজুন। 3️⃣ প্রয়োজনীয় তথ্য ও ডকুমেন্ট আপলোড করুন। 4️⃣ সাবস্ক্রিপশন ফি পরিশোধ করে আবেদন করুন। 5️⃣ ...
ছবি
  নতুনদের জন্য কাজ পাওয়া অনেকাংশেই কঠিন হয়ে যায়। কাজ পেতে হলে আপনাকে কাজের প্রমাণ দেখাতে হবে। কিন্তু আপনি কিভাবে সেটা করবেন? **কিভাবে নিজেকে যোগ্য প্রমাণিত করবেন?** ১। প্রথমত কাজ শিখুন, দ্বিতীয়ত কাজ শিখুন এবং তৃতীয়ত কাজ শিখুন। ২। পরিচিত ও দক্ষ বা সিনিয়রদের সাথে একটি ভালো সম্পর্ক তৈরি করুন। তাদের কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করুন এবং আপনার সমস্যার কথা তাদের জানান। ৩। কিছুটা বিনিয়োগ করে কাজ অনুশীলন করুন। আপনি যে কাজ পারেন, তার প্রমাণ রাখার জন্য নিজের একটি ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট তৈরি করুন। ৪। বিনিয়োগ করা সম্ভব না হলে কোনো কোম্পানি বা সিনিয়রদের অধীনে ইন্টার্নশিপ (কাজ) করুন। ফ্রি তে হলেও কাজ করুন এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। ৫। অনলাইন মার্কেটপ্লেস, জবসাইট, সিনিয়রদের টাইমলাইন এবং বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুগুলোতে নিয়মত আপডেট থাকার চেষ্টা করুন। ৬। ধৈর্য ধারণ করুন। এটি সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন। কারণ, ডিজিটাল মার্কেটিং এ ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আপনাকে একটু বেশিই পরিশ্রম করতে হবে। কোন ক্ষেত্রেই অধৈর্য হওয়া যাবে না ।

দিনাজপুর সাইবার হেল্প সেন্টার টিম গ্রুপে স্বাগতম

ছবি
  আসসালামু আলাইকুম... দিনাজপুর সাইবার হেল্প সেন্টার টিম গ্রুপে স্বাগতম। বর্তমান ডিজিটাল যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বা সাইবার জগত আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে। বর্তমানে বাংলাদেশ তথ্য ও প্রযুক্তির দিক থেকে খুব দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে, তাই এর সঠিক ব্যবহার দরকার, দরকার সঠিক নির্দেশনা। এই সমস্ত বিষয়ে বাংলাদেশকে নিঃস্বার্থ দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্য এই " Dinajpur Cyber Help Center " একদল প্রতিভাবান তরুণ আইটি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত। ২০২১ সালে, Dinajpur Cyber Help Center আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে। ফেসবুকের যেকোনো সমস্যা সমাধানে আমাদের এই বিষয়ে একদল দক্ষতা এবং এক্সপার্ট এডমিন প্যাল, যারা আপনার সাহায্যে সমস্যা সমাধানের জন্য সর্বদা নিস্বার্থভাবে কাজ করতে প্রস্তুত। এটি একটি পাবলিক ওয়েবসাইট তাই জ্ঞান দিয়ে সাহায্যের হাত দিতে নিজের ব্যবহার সাধারণ মেম্বার। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বজায় রাখতে ও পরিবেশ ঠিক রাখতে আমাদের এডমিন প্যানে অনুগ্রহ করে আমাদের সেবা এবং নিয়ম দেওয়া। 📌সাইবার ক্রাইম হ্যান্ডেল করা (ফেসবুকে সংঘটিত) 📌ব্ল্যাকমেইল এবং হ্যারেজমেন্ট এর বিরুদ্ধে স্ট্যাপ...